যারা পর্ন ছবি করে তারাও সমাজ বা পরিবারের বাইরে নয়। কিন্তু পরিবার তাদের এ পেশাকে কেমনভাবে দেখে? অনেকের মনেই এমন প্রশ্ন জাগতে পারে। পর্ন ছবিতে ভেসে ওঠার পরে অনেক পর্নতারকাই তাঁদের পরিবারের কাছে তাঁদের আসল পেশার কথা স্বীকার করেছেন। কখনো পরিবার এমনিতেই জেনে গেছে। ইন্টারনেটে পর্ন সাইট ঘাটতে ঘাটতে হয়ত নিজের পরিচিত কারও মুখ কম্পিউটার পর্দায় ভেসে উঠেছে। তার পরে কী হয়েছে? জেনে নেওয়া যাক কয়েকজন পর্ন তারকার মুখেই। মিডিয়ার কাছে বিভিন্ন সময়ে তারা তাদের এ অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন। জানিয়েছেন পরিবারের অভিব্যক্তি।
শার্লট ক্রস— ”বাবা ছিলেন ধর্মপ্রচারক। শুনে প্রায় পাগল হয়ে গিয়েছিলেন। পরিবারের সঙ্গে আর সম্পর্ক নেই।”
লিয়া গোত্তি— ”মেয়ে বলেই মা হয়তো পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। কিন্তু তাতে কাজ হয়নি। পরিবার আমাকে ছেঁটে ফেলেছে।”
ভায়োলেট মনরো— ”আমার পরিবার আমাকে ভালবাসে। আজও। বাস্তবটা জানার পরেও।”
ব্লিস ডুলসে— ”বাবা একটা কথাই বলেছিলেন। শরীরের থেকে বুদ্ধি বিক্রি করে উপার্জন করলে তিনি খুশি হতেন।”
মিকি মড— ”একদিন আমার এক তুতো বোন বলেছিল, আমার এক যমজ ভাই নাকি পর্ন করে। আমার স্ত্রীকে সে ছবিটিও দেখায়। সে তো প্রায় পাথরের মতো হয়ে গিয়েছিল। বলেছিল, একেবারে আমার মতো দেখতে! হা হা হা…”
এপ্রিল ও’নিল— ”একবার নিজের পর্ন দেখে ইন্টারনেটের ব্রাউজিং হিস্ট্রি ডিলিট করতে ভুলে গিয়েছিলাম। তার পরেই পুরো বিষয়টি পরিবারের সকলে জেনে যান।”
মিক ব্লু— ”আমার পরিবার কিন্তু সমর্থন করেছিল। এমনকী এক কাকিমা আমার পর্নছবি দেখতেও চেয়েছিলেন!”
Leave a Reply