শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩৩ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :::
ডেইলি চিরন্তন অনলাইন নিউজ পোর্টালের জন্য সিলেটসহ দেশ বিদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আগ্রহীরা ইমেইলে যোগাযোগ করুন
শিরোনাম ::
শিশু মুনতাহাকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করা হয়,গ্রেপ্তার ৪ রেকর্ড গড়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন ট্রাম্প ট্রাম্পকে সমর্থন জানালেন জো রোগান আবু সাঈদ হত্যা: বেরোবির ২ শিক্ষকসহ ৯ জন বহিষ্কার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের নতুন চেয়ারম্যান গোলাম মর্তুজা মজুমদার কোন শিক্ষায় বড় করছেন মেয়েকে, জানালেন ঐশ্বরিয়া বাংলাদেশ ইয়ুথ ক্যাডেট ফোরামের ৬ষ্ট প্রতিষ্টা বার্ষিকী উদজাপন ‘মাজার ভাঙচুর করে সুন্নি জনতাকে রাস্তায় নামতে বাধ্য করবেন না’ জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টার কঠোর বার্তা পাকিস্তানকে ধবলধোলাই করে ঐতিহাসিক সিরিজ জয় বাংলাদেশের মেসির মাঠে ফেরার ইঙ্গিত দিলেন মায়ামি কোচ বন্যায় আরো মৃত্যু, সবচেয়ে বেশি কুমিল্লায় প্রাথমিকের ‘শপথ বাক্য’ থেকে বাদ গেল বঙ্গবন্ধুর অংশ অন্তর্বর্তী সরকারে কে কোন দপ্তর পেলেন নোবেল বিজয়ী থেকে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান অন্তর্বর্তী সরকারের সম্ভাব্য উপদেষ্টা যারা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান করার সিদ্ধান্ত ৪২ এইচএসসি পরীক্ষার্থীর জামিন মঞ্জুর জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ আশঙ্কা ছিল এ ধরনের একটা আঘাত আসবে : প্রধানমন্ত্রী
যে গান শুনে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ আত্মহত্যা করেছেন

যে গান শুনে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ আত্মহত্যা করেছেন

hungary_songযে গান ভালোবাসে না সে নাকি মানুষ হত্যা করতে পারে— এমনটা অনেকেই বলে থাকেন। কিন্তু এই গানও যে কখনো ‘খুনি’ হয়ে উঠতে পারে তা শুনলে চমকে উঠতেই হয়। এমনটাই ঘটেছে বাস্তবে। একশ’ জনেরও বেশি মানুষ আত্মহত্যা করেছেন একটি গান শুনে। গানটির নাম ‘গ্লুমি সানডে’। গানটি ‘হাঙ্গেরিয়ান সুইসাইড সং’ হিসেবে পরিচিত। হাঙ্গেরির পিয়ানোবাদক রেজসো সেরেস ১৯৩৩ সালে এই গানটিতে সুর দিয়েছিলেন। কণ্ঠও তিনিই দিয়েছিলেন।

এই গানটিকে কেন্দ্র করে মুখে মুখে প্রচলিত রয়েছে বহু মিথ। যেমন: এক নারী গানটি প্লেয়ারে চালিয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন। এক দোকানদারের সুইসাইড নোটে পাওয়া গিয়েছিল এই গানের কথাগুলি। এমন নানা ঘটনার কথা শোনা যায় বলেই গানটি শোনার আগে দ্বিতীবার ভাবতে হয়।

রেজসো সেরেস সেই সময় অভাবের সাথে যুদ্ধ করছিলেন। কী করে একবেলার খাবার জুটবে, সেই চিন্তাই করতেন সারাক্ষণ। একদিন বান্ধবীও ছেড়ে গেলেন তাকে। এই অবস্থায় সেরেসের হাতে আসে বন্ধু, কবি লাজলো জ্যাভরের লেখা এই গান। অনেকে বলেন, সেরেসের কষ্ট জ্যাভর অনুধাবন করেছিলেন। আবার এটাও বলা হয়, মূল কবিতাটি নেমে এসেছিল সেরেসের কলম বেয়েই। সেটিকে অদলবদল করে গানের আকার দেন জ্যাভর।

যাই হোক, এখন প্রশ্ন দাঁড়াচ্ছে সত্যিই কি এই গান আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেয়? এই গানটি রেকর্ড করেছিলেন প্যাল ক্যামার। সেই রেকর্ডিং প্রকাশিত হওয়ার পরেই হাঙ্গেরিতে পরপর আত্মহত্যার ঘটনা ঘটতে থাকে। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর এবং পুলিশের কাছে তথ্য একত্র করলে দেখা যাবে, হাঙ্গেরি এবং আমেরিকায় সেই সময়ে অন্তত ১৯টি আত্মহত্যার সঙ্গে এই গানটির যোগসূত্র ছিল। গানটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। পরে ১৯৬৮ সালে ঘরের জানলা দিয়ে ঝাঁপিয়ে আত্মহত্যা করেন সেরেস নিজে। এখানেই শেষ নয়। এরপরেও খবর আসতে থাকে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। জার্মানি, ইংল্যান্ড, হাঙ্গেরি— সর্বত্র আত্মহত্যার সঙ্গে এই গানের কথা শোনা যায়।

সংবাদটি ভালো লাগলে সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

November 2024
S S M T W T F
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  



© All rights reserved © dailychironton.com
Design BY Web Nest BD
ThemesBazar-Jowfhowo