সোমবার, ১৭ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ , ১৮ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, ২রা অক্টোবর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ
বাংলাদেশিরা সুইজারল্যান্ডের এই গ্রামে থাকলেই ৫৯ লাখ টাকা পাবে!! Reviewed by Momizat on . কথাটি শুনে অবাক হলেও সত্যি! থাকলেই মিলবে বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৫৯ লাখ ৮০ হাজার। সুইজারল্যান্ডের আলবিনেন গ্রামবাসী তেমন প্রস্তাবই পৌঁছে দিচ্ছে বাংলাদেশসহ সারা বি কথাটি শুনে অবাক হলেও সত্যি! থাকলেই মিলবে বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৫৯ লাখ ৮০ হাজার। সুইজারল্যান্ডের আলবিনেন গ্রামবাসী তেমন প্রস্তাবই পৌঁছে দিচ্ছে বাংলাদেশসহ সারা বি Rating: 0
You Are Here: Home » বিশ্ব টুকিটাকি » বাংলাদেশিরা সুইজারল্যান্ডের এই গ্রামে থাকলেই ৫৯ লাখ টাকা পাবে!!

বাংলাদেশিরা সুইজারল্যান্ডের এই গ্রামে থাকলেই ৫৯ লাখ টাকা পাবে!!

PicsArt_11-23-10.52.58কথাটি শুনে অবাক হলেও সত্যি! থাকলেই মিলবে বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৫৯ লাখ ৮০ হাজার। সুইজারল্যান্ডের আলবিনেন গ্রামবাসী তেমন প্রস্তাবই পৌঁছে দিচ্ছে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্ববাসীর কাছে।

 

গ্রামবাসীরা জানিয়েছে, এখানে এসে থাকলে পরিবার পিছু দেওয়া হবে ৫৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা। তবে এই টাকা পাওয়ার জন্য রয়েছে কিছু শর্ত!

 

তারা জানিয়েছে, এই টাকাটা পাওয়ার জন্য ১০ বছর একটানা থাকতেই হবে গ্রামে। তার আগে গ্রাম ছেড়ে চলে গেলে টাকাটা ফেরত দিতে হবে। শুধু তা-ই নয়, পরিবারের পুরুষ আর নারীর বয়স ৪৫ বছরের বেশি হওয়া চলবে না। সঙ্গে থাকতে হবে দুটি সন্তানও। তা হলেই বয়স্কদের জন্য বাংলাদেশি মাথাপিছু ২১ লাখ ৩২ হাজার টাকা এবং শিশুদের জন্য মাথাপিছু ৮ লাখ ৪৫ হাজার টাকা পাওয়া যাবে।

 

প্রশ্ন হল- এই বিপুল পরিমাণ ব্যয়ভার আদৌ টানতে পারবে তো আলবিনেন? বাংলাদেশি অঙ্কটা লাখের ঘরে পৌঁছলেও সুইজারল্যান্ডের মুদ্রার হিসেবেও অঙ্কটা হেলাফেলার নয়।

গ্রামবাসী আরও জানিয়েছে, সবদিক ভেবেচিন্তেই তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই অর্থব্যয়ে গ্রামের লাভ ছাড়া ক্ষতি নেই! গ্রামের লাভ হবে ওই পরিবারগুলোর বাড়ির করে দেয়া, বাড়ি তৈরির মালমশলা আর মিস্ত্রিদের মজুরি দেয়া। পাশাপাশি, গ্রামের দোকানপাটে শুরু হবে আগের মতো কেনাকাটার জোয়ার। খুলবে বিদ্যালয়টিও, কচিকাঁচাদের কলরবে হেসে উঠবে আলবিনেন। এমনটাই আশা তাদের।

 

এখন প্রশ্ন দাঁড়াচ্ছে, প্রকৃতি যেখানে উজাড় করে দিয়েছে নিজেকে। আকাশ ছোঁয়া পাহাড়ের ঘেরাটোপে মাথার উপরে জেগে রয়েছে ঝকঝকে নীল আকাশ। শীতল হাওয়া বয়ে চলেছে স্বস্তির বার্তা নিয়ে। এমন পরিবেশে থাকতে কার না মন চায়! কিন্তু কেন এই অবস্থা?

 

প্রকৃতি যতই মনোরম হোক না কেন, তাকে তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করার মত মানুষ দ্রুত কমে যাচ্ছে গ্রামে। উঁহু, কোনো মারণ ব্যাধি এর জন্য দায়ী নয়। নিতান্তই কর্মসংস্থানের অভাবে বাধ্য হয়ে গ্রাম ছেড়ে চলে যাচ্ছেন বাসিন্দারা। আর তাতেই দেখা দিয়েছে, মহাসংকট! বন্ধ হয়ে গেছে গ্রামের বিদ্যালয়টি। মাথায় উঠেছে গ্রামের দোকানপাটের কেনাকাটা। দিন দিন প্রাণহীন, শ্রীহীন হয়ে পড়ছে আলবিনেন। এই সমস্যার মোকাবেলার জন্য এ বার ঘুরে দাঁড়িয়ে এমন প্রস্তাব দিয়েছে গ্রামবাসী।

এ সংবাদটি এ পর্যন্ত 809 জন পাঠক পড়েছেন

About The Author

Number of Entries : 4058

Leave a Comment

সম্পাদক ও প্রকাশক মো: ইকবাল হোসেন
অফিস: ৯ নং সুরমা মার্কেট,৩য় তলা সিলেট।
ইমেইল-dailychironton@gmail.com
ওয়েব-www.dailychironton.com
মোবাইল-০১৭১৬-৯৬৯৯৭৮

© 2015 Powered By dailychironton.Designed by M.A.Malek

Shares
Scroll to top