ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র আঘাতে সরকারি হিসাবে এ পর্যন্ত ২০ হাজার ঘর-বাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ে রাঙামাটি ও কক্সবাজারে পাঁচজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার উপকূল পেরিয়ে ঘূর্ণিঝড় মোরা এখন ভারতের মণিপুরের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। তাই সমুদ্রবন্দরের জন্য আপাতত মহাবিপদ সংকেত নেই। বড় লঞ্চগুলো চলাচলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহণ কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।
সেন্টমার্টিন ও কুতুবদিয়ায় ঘূর্ণিঝড়ে দুর্গতদের জন্য ত্রাণ নিয়ে এরই মধ্যে রওনা হয়েছে নৌবাহিনীর দুইটি জাহাজ।
মঙ্গলবার বেলা সোয়া ১১টায় আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক শামসুদ্দিন আহমেদ জানান, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে ঘূর্ণিঝড় মোরা বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূল অতিক্রম করা শুরু করেছিল। এটা অতিক্রম করেছে। এবং ধীরে ধীরে এর শক্তি কমছে (দুর্বল হয়েছে পড়ছে)।
Leave a Reply