ব্যক্তি এবং কর্পোরেট অফিস পর্যায়ে সিম কার্ডের মালিকানা নির্দিষ্ট করা হচ্ছে।ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বৃহস্পতিবার সমকালকে জানান, ব্যক্তিমালিকানা এবং কর্পোরেট অফিস পর্যায়ে সিমের মালিকানায় সীমারেখা বেঁধে দেওয়ার বিষয়টি সক্রিয় বিবেচনা করা হচ্ছে। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই বাজার পর্যালোচনা করা হবে। সাধারণ মানুষ, কর্পোরেট অফিস, মোবাইল ফোন অপারেটর এবং বিটিআরসির মতামত নেওয়া হবে। তিনি বলেন, সংখ্যা নির্দিষ্ট করা হবে পর্যালোচনা এবং মতামত গ্রহণের পরই।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিটিআরসির কোনো প্রস্তাব এখন পর্যন্ত তিনি পাননি। তবে বিটিআরসিকে এ ব্যাপারে বিশ্লেষণ করে একটি সুপারিশ দিতে বলা হয়েছে।’
বিটিআরসির সচিব সারওয়ার আলম সমকালকে বলেন, ‘প্রথমে একজন ব্যক্তির মালিকানায় ২৫টি এবং পরবর্তী সময়ে এই সংখ্যা ৩০ পর্যন্ত বাড়ানোর ব্যাপারে আলোচনা হয়। বর্তমানে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা পর্যালোচনা চলছে। এখন পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট কোনো প্রস্তাব বা সুপারিশ বিটিআরসি থেকে করা হয়নি। কারণ এখানে বেশ কিছু ব্যাপারে পর্যালোচনার বিষয় আছে। সত্যিকার অর্থে একজন মানুষের কতটি সিমকার্ড প্রয়োজন হতে পারে, কর্পোরেট পর্যায়ে কি ধরনের হতে পারে, অপারেটরদের ক্ষেত্রে কি ধরনের প্রভাব পড়বে, সবকিছু বিচার বিশ্লেষণের পর বিষয়টিতে চূড়ান্ত সুপারিশ দেওয়া হবে।’
Leave a Reply