রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:১৪ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :::
ডেইলি চিরন্তন অনলাইন নিউজ পোর্টালের জন্য সিলেটসহ দেশ বিদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আগ্রহীরা ইমেইলে যোগাযোগ করুন
শিরোনাম ::
শিশু মুনতাহাকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করা হয়,গ্রেপ্তার ৪ রেকর্ড গড়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন ট্রাম্প ট্রাম্পকে সমর্থন জানালেন জো রোগান আবু সাঈদ হত্যা: বেরোবির ২ শিক্ষকসহ ৯ জন বহিষ্কার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের নতুন চেয়ারম্যান গোলাম মর্তুজা মজুমদার কোন শিক্ষায় বড় করছেন মেয়েকে, জানালেন ঐশ্বরিয়া বাংলাদেশ ইয়ুথ ক্যাডেট ফোরামের ৬ষ্ট প্রতিষ্টা বার্ষিকী উদজাপন ‘মাজার ভাঙচুর করে সুন্নি জনতাকে রাস্তায় নামতে বাধ্য করবেন না’ জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টার কঠোর বার্তা পাকিস্তানকে ধবলধোলাই করে ঐতিহাসিক সিরিজ জয় বাংলাদেশের মেসির মাঠে ফেরার ইঙ্গিত দিলেন মায়ামি কোচ বন্যায় আরো মৃত্যু, সবচেয়ে বেশি কুমিল্লায় প্রাথমিকের ‘শপথ বাক্য’ থেকে বাদ গেল বঙ্গবন্ধুর অংশ অন্তর্বর্তী সরকারে কে কোন দপ্তর পেলেন নোবেল বিজয়ী থেকে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান অন্তর্বর্তী সরকারের সম্ভাব্য উপদেষ্টা যারা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান করার সিদ্ধান্ত ৪২ এইচএসসি পরীক্ষার্থীর জামিন মঞ্জুর জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ আশঙ্কা ছিল এ ধরনের একটা আঘাত আসবে : প্রধানমন্ত্রী
মীর জাফরের বংশধরকে মুর্শিদাবাদের নবাবের স্বীকৃতি

মীর জাফরের বংশধরকে মুর্শিদাবাদের নবাবের স্বীকৃতি

010_198441কলকাতা হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়ে মুর্শিদাবাদের নবাবের স্বীকৃতি পেলেন নবাব মীর জাফরের বংশধর সৈয়দ মহম্মদ আব্বাস আলী মির্জা। যদিও ততদিনে পেরিয়ে গেছে পৌনে তিনশ’ বছর।
দুই দশক ধরে চলা এ সংক্রান্ত একটি মামলা মঙ্গলবার খারিজ করে দিয়ে আব্বাস আলীর পক্ষে রায় দেন আদালত।

এতে পদবির পাশাপাশি তিনি নবাব পরিবারের বিপুল স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তিরও উত্তরাধিকারী হলেন। অবশ্য নবাবি সম্পত্তির অধিকাংশই হয় সরকারিভাবে অধিগৃহীত, নয়তো বেদখল হয়ে আছে।

এর আগে একটি মামলায় ভারতের সর্বোচ্চ আদালত আব্বাস আলীকে নবাব বলে রায় দিয়েছিলেন। কিন্তু কলকাতা হাইকোর্টে এ মামলাটি থাকায় তার আইনি স্বীকৃতি এতদিন আটকে ছিল।

১৯৬৯ সালে কলকাতায় মুর্শিদাবাদের শেষ নবাব ওয়াসিফ আলী শাহ মির্জার মৃত্যুর পর তার দুই ভাই ফতেয়াব আলী মির্জা এবং কাজিম আলী মির্জার মধ্যে উত্তরাধিকার নিয়ে মামলা হয়। এক ইহুদি নারীকে বিয়ে করে নবাবি হারান ওয়াসিফের পুত্র। ১৯৯৬ সালে ফতেয়াবের মৃত্যুর পর সাজিদ আলী মির্জা নামের এক ব্যক্তি নিজেকে ওয়াসিফ আলীর পুত্র দাবি করেন। এ নিয়ে মামলা শুরু হয় ওয়াসিফ আলীর নাতি আব্বাস আলী মির্জা এবং সাজিদ আলীর মধ্যে। আব্বাসের বাবা সৈয়দ সাদেক আলী মির্জা ওয়াসিফের পুত্র। মামলাটি কলকাতা হাইকোর্ট থেকে চলে যায় সুপ্রিম কোর্টে। ২০০৫ সালে সাজিদ আলীর মৃত্যুর পর মামলা চালান তার স্ত্রী আফসানা মির্জা।

২০১৪ সালে আব্বাস আলীর পক্ষে রায় দিয়ে মামলাটি কলকাতা হাইকোর্টে পাঠান সুপ্রিম কোর্ট। সাজিদ আলীর জন্মের যে প্রমাণ দাখিল করা হয়েছিল, তাতে তার বাবার নাম ডা. কে বন্দ্যোপাধ্যায় এবং মায়ের নাম সোগলা বিবি। এ সময় আব্বাস আলীর আইনজীবী দীপক সিং আদালতে আবেদন করেন, এক ব্যক্তির বাবার সঠিক নাম কী সেটা তার মায়ের পক্ষেই জানা সম্ভব, স্ত্রীর পক্ষে নয়। এ পর্যায়ে আদালতের পরামর্শ অনুযায়ী আফসানা মির্জা মামলা প্রত্যাহারের আবেদন জানান। মামলা খারিজ করে দিয়ে আব্বাস আলী মির্জাকে মুর্শিদাবাদের নবাব ঘোষণা করেন আদালত।

সংবাদটি ভালো লাগলে সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

November 2024
S S M T W T F
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  



© All rights reserved © dailychironton.com
Design BY Web Nest BD
ThemesBazar-Jowfhowo