সোমবার ফাইনাল ম্যাচে গায়েনা আমাজন ওয়ারিওর্সকে উড়িয়ে দিয়েছে তারা। এক তরফা ম্যাচটিতে জিতেছে ৯ উইকেটের ব্যবধানে।
টসে জিতে প্রথমে বোলিং বেছে নেয় জ্যামাইকা। শুরুতেই দাপট দেখায় বোলাররা। তাতে মাত্র ১৬.১ ওভারে ৯৩ রান সংগ্রহ করতেই গায়েনাকে অল আউট করে দেন সাকিবরা।
জবাবে ব্যাট করতে নামা জ্যামাইকার অধিনায়ক ক্রিস গেইলের ঝড়ো হাফ-সেঞ্চুরিতে ১২.৫ ওভারে জয়ের বন্দরে পৌঁছায় দলটি। তাতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে মেতে ওঠে তারা।
সাকিব বল হাতে দারুণ অবদান রেখেছেন। চার ওভারে ২৫ রান দিয়ে তুলে নিয়েছেন দুটি উইকেট। ক্রিস লিয়ন ও জ্যাসন মোহাম্মদ তার শিকারে পরিণত হন।
জ্যামাইকার হয়ে সবচেয়ে বেশি উইকেট পেয়েছেন ইমাদ ওয়াসিম। চার ওভারে ২১ রান দিয়ে তিনটি উইকেট নিয়েছেন। কেসক্রিক উইলিয়ামস ২ ওভারে ১২ রান দিয়ে পেয়েছেন দুটি উইকেট। বাকি উইকেট দুটি নিয়েছেন আন্দ্রে রাসেল ও থমাস।
গায়েনার ব্যাটসম্যাদের মধ্যে সোহাইল তানভীর সর্বোচ্চ ৪২ রান করেন। এছাড়া ডোয়াইন স্মিথের ১৭ রান ও ব্রানওয়েলের ১০ রান দুই অঙ্কের ঘরের স্কোর।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে গেইল স্বভাবসুলভ ঝড় তোলেন। তাতে মাত্র ২৭ বলে ৫৪ রান করেন। তিনটি চারের সঙ্গে ছয়টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন তিনি। পরে ইমরিতের বলে জ্যাকবের হাতে ক্যাচ আউট হন।
জ্যামাইকার ওয়ালটন ২৫ ও সাঙ্গাকারা ১২ রান নিয়ে অপরাজিত থাকেন।
Leave a Reply