গুলশান হামলার মাস্টারমাইন্ড পুরস্কার ঘোষিত জঙ্গি মদদদাতা তামিম চৌধুরীর সন্ধান লাভের পর জঙ্গি বিরোধী সফল সাহসী অভিযানের পুরস্কার ২০ লাখ টাকা পেল পুলিশের ৪ (চার) সংস্থা।
সংস্থাগুলো হলো- পুলিশ সদর দপ্তরের গোয়েন্দা বিভাগ, ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি’র) কাউন্টার টেরিরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট, সোয়াট ও নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ। বুধবার দুপুরে রাজধানীর পুলিশ সদর দপ্তরে আনুষ্ঠানিকভাবে চারটি সংস্থার কর্মকর্তাদের নিকট পুরস্কারের ২০ লাখ টাকা হস্তান্তর করেন আইজিপি।
পুলিশ মহা-পরিদর্শক (আইজিপি) একেএম শহীদুল হক বুধবার পুলিশ সদর দপ্তরে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ তথ্য প্রদান করেন। এ সময় অতিরিক্ত আইজপি (প্রশাসন) মোখলেসুর রহমান, ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া, অতিরিক্ত আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ সিনিয়র কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় আইজিপি বলেন, ‘তামিম চৌধুরী এবং সেনা বাহিনীর বরখাস্তকৃত মেজর সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল হকের সন্ধানদাতার জন্য ২০ লাখ টাকা করে পুরস্কার ঘোষণা করেছিলাম।’ বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের চৌকশ সদস্যরা নিজস্ব গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের পাইকপাড়ায় একটি বাসায় তামিম চৌধুরীসহ তার সহযোগীদের সন্ধান পায় এবং ওই স্থানে জঙ্গি বিরোধী সফল অভিযান করে।
তিনি বলেন, ‘ইন্টেলিজেন্স লেড পুলিশিং’ এর মাধ্যমে জননিরাপত্তার স্বার্থে জঙ্গি দমনের এ সাহসী অভিযানে প্রণোদনাস্বরূপ সংশ্লিষ্ট চারটি ইউনিটের পুলিশ অফিসারদের আজ পুরস্কৃত করা হয়।’ আইজিপি বলেন, ‘পুরস্কার ঘোষিত অপর জঙ্গি জিয়াউর হকের সন্ধানদাতার জন্য ২০ লাখ টাকা পুরস্কারের ঘোষণা কার্যকর রয়েছে।
Leave a Reply