নৌ ও বিমান বাহিনীর জন্য আলাদা ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার পিলখানায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যদের জন্য সীমান্ত ব্যাংকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ তথ্য জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সীমান্ত ব্যাংকের মতো নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্য, অবসরপ্রাপ্ত সদস্য ও পরিবারের সদস্যদের কল্যাণের জন্য আলাদা ব্যাংক করা হবে। এজন্য কাজ চলছে।
শেখ হাসিনা বলেন, এই ব্যাংকটি বাহিনীর সদস্য, অবসরপ্রাপ্ত সদস্য ও তাদের পরিবারের কল্যাণে কাজ করবে। শুধু তাই নয়, ব্যাংকটি দেশের অর্থনীতির উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারবে। নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিজিবির তৎপরতার কারণেই সীমান্তে হত্যা কমেছে। মিয়ানমারের সঙ্গে সীমান্ত সমস্যাও সমাধান হয়েছে।
নাশকতা দমনে বিজিবির ভূমিকা জাতি সবসময় স্মরণ রাখবে বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী।
দেশে সেনাবাহিনীর কল্যাণার্থে ট্রাষ্ট ব্যাংক কাজ করছে। ব্যাংকটি বাংলাদেশের সেনা কল্যাণ সংস্থা (আর্মি ওয়েল ফেয়ার ট্রাস্ট) কর্তৃক পরিচালিত একটি বেসরকারী মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংক।
বৃহস্পতিবার উদ্বোধন করা হলো সীমান্ত ব্যাংকের। এ ব্যাংক থেকে বাহিনীর সদস্যরা ব্যাংক থেকে গৃহঋণ, চিকিৎসা সেবা ও শিক্ষা খাতে ঋণ নিতে পারবে। ব্যাংকের মুনাফা বাহিনীর সদস্যদের কল্যাণে কাজে লাগানো হবে।
Leave a Reply