মঙ্গলবার, ১০ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ১৫ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, ২৩শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
যে দশটি কারনে আজই আপনি মাথা ন্যাড়া হবেন Reviewed by Momizat on . যে দশটি কারনে আজই আপনি মাথা ন্যাড়া হবেন মাথা ন্যাড়া করার কথা শুনলেই অনেকেই নাক সিটকায়। মাথা ন্যাড়া করার উপাকারীতা জানলে আজই আপনি মাথা ন্যাড়া করার জন্য আগ্রহ দেখ যে দশটি কারনে আজই আপনি মাথা ন্যাড়া হবেন মাথা ন্যাড়া করার কথা শুনলেই অনেকেই নাক সিটকায়। মাথা ন্যাড়া করার উপাকারীতা জানলে আজই আপনি মাথা ন্যাড়া করার জন্য আগ্রহ দেখ Rating: 0
You Are Here: Home » ফিচার » যে দশটি কারনে আজই আপনি মাথা ন্যাড়া হবেন

যে দশটি কারনে আজই আপনি মাথা ন্যাড়া হবেন

যে দশটি কারনে আজই আপনি মাথা ন্যাড়া হবেন

images(1)

মাথা ন্যাড়া করার কথা শুনলেই অনেকেই নাক সিটকায়। মাথা ন্যাড়া করার উপাকারীতা জানলে আজই আপনি মাথা ন্যাড়া করার জন্য আগ্রহ দেখাতে বাধ্য হবেন।
মাথা ন্যাড়া করার প্রথম এক দুইমাস বন্ধুসমাজে বা আত্বীয়স্বজনদের সামনে চলতে কিছুটা বিব্রতকর পরিস্থিতি স্বীকার হতে হয়। কিন্তু আপনি যদি এর উপকারীতা জানতে পারেন তবে আজই মাথা ন্যাড়া করায় আগ্রহ দেখাবেন।

আজ জেনে নিন,মাথা ন্যাড়া করার অজানা দশটি উপকারীতাঃ-
১) যারা চুল পড়ার সমস্যায় ভুগছেন। তাদেরকে বলছি, আপনার মাথায় কি খুশিকীর উপদ্রব আছে?
আপনার মাথার ত্বক কি তেলতেলে ভাব থাকে?
তাহলে আজই আপনার মাথা ন্যাড়া করুন।
তারপর প্রয়োজনে ডাক্তার দেখান।
যারা চুল পড়া সমস্যায় ভুগেন, তাদের মাথা টাক হওয়ার পেছনে প্রধান এবং একমাত্র কারন খুশিকী!!! এই খুশিকীর কারনেই আপনার মাথায় চুল টিকতে পারেনা। এই খুশিকী যতদিন আপনার মাথায় আছে,ততদিন কোন দূর্বল চুল আপনার মাথায় টিকতে পারবেনা।
আর এই খুশিকী আপনি হাজারো চেস্টা করেও পুরোপুরিভাবে পরিস্কার করতে পারবেন না।
তাই এক্ষেত্রে মাথা ন্যাড়া করার বিকল্প নেই।

২) অনেক ডাক্তার বলে থাকে যে, চুল পড়া সমস্যায় মাথা ন্যাড়া করে তেমন কোন উপকারীতা নেই।
প্রকৃতপক্ষে এই কথা যারা বলে, তারা পুরোপুরিভাবে নিজের স্বার্থের কথা চিন্তা করে বলে।
মাথা ন্যাড়া করার ফলে প্রথমত খুশিকী পুরোপুরিভাবে দূর হবে, দ্বিতীয়ত চুলের সকল ইনফেকশন ঘা দূর হবে। তৃতীয়ত, খুশিকীর কারনে অনেক চুল গজাতে পারেনা। মাথা ন্যাড়া করার ফলে সেইসকল চুল পুনরায় উজ্জীবিত হবে।
যাদের বংশে টাক সমস্যা আছে, তারা যদি অন্তত ২ বছর অন্তর অন্তর মাথা ন্যাড়া হয়,তবে এই সমস্যা থেকে অনেকাংশে রক্ষা পেতে পারে।

৩) অনেকের মতে বার বার মাথা ন্যাড়া করলে চুলের ফলিকে সমস্যা হয়। হ্যাঁ ঠিক। কিন্তু এটা শুধুমাত্র বাচ্চাদের হয়। যারা চুলের নতুন স্টাইল দিতে চাচ্ছেন বা চুল পড়া সমস্যায় ভুগছেন, তাদের জন্য মাথা ন্যাড়া করা খুবই উপকারী।
যাদের সবেমাত্র চুপ পড়া শুরু হয়েছে, তারা ডাক্তার দেখানোর পর, চিকিৎসা করার শুরুতেই মাথা ন্যাড়া করে চিকিৎসা করুন। তাহলে অনেক ভালো উপকার পাবেন।

৪) যারা চুল পড়া বা টাক সমস্যায় ভুগছেন, তাদের অনেকে আবার মাথা ন্যাড়া করার ১০-১৫ দিন পর পুনরায় মাথা ন্যাড়া করে থাকে। এই পদ্ধতি অনেক ক্ষেত্রে বৃথা।
কারন আপনি যখন প্রথম বার মাথা ন্যাড়া করবেন,তখন একাধিকবার চাছবেন। তাহলেই চলবে।

৫) মাথা ন্যাড়া করলে মস্তিস্কের জন্য অনেক উপকারী দিক আছে। আপনার চুল পড়া বা অন্যন্যা সমস্যা না থাকলেও আপনি মাথা ন্যাড়া করতে পারেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে প্রথমত মাথা ন্যাড়া করলে আপনার যৌণ শক্তি বাড়বে, দ্বিতীয়ত আপনার চিন্তাশক্তি আগের তুলনায় তীক্ষ্ণ হবে।

৬) যাদের ঘুম অনেক বেশি হয় বা যাদের মধ্যে অলসতা অনেক বেশি, তারা যদি মাথা ন্যাড়া করে তবে তাদের এই দুটি সমস্যা থেকে মুক্তি পাবে।

৭) যাদের বংশে টাক আছে, তারা মাথা ন্যাড়া করার পর প্রতিদিন মাথায় সরাসরি ক্যাস্টর অয়েল দিবেন।
মনে রাখবেন চুল গজানোর ক্ষেত্রে ক্যাস্টর অয়েলের উপর কিছুই নেই। এই ক্যাস্টর অয়েল যেকোন বড় ডিপার্টমেন্ট সপ বা কসমেটিকস দোকানে পাবেন। দাম পড়বে ১২০ থেকে ১৮০ টাকা।

৮) মাথা ন্যাড়া করার পর সম্ভব হলে একবার মাথায় মেহেদি পাতা বেটে দিবেন। কারন মেহেদি পাতা মাথার চুলের গোড়ার সকল ইনফেকশন দূর করবে।
যাদের চুল পড়া বা টাক সমস্যা আছে তাদের জন্য এই কৌশল।

৯) চুল পড়ার যত ধরনের ঔষধ আছে, প্রতিটি ঔষধের মারাত্বক সাইড ইফেক্ট আছে। যেমনঃ চুল পড়ার জন্য বাজারে ফার্মেসিতে যে স্প্রে পাওয়া যায় সেটি ব্যাবহারে আপনার যৌন শক্তি লোপ পাবে।
তারপর চুপ পড়া চিকিৎসায় পিআরপি করা হলে, আপনার শরীরে এলার্জির সকস্যার পাশাপাশি আপনি সন্তান ধারনে অক্ষম হয়ে যেতে পারেন।
তাই চিকিৎসা না করে চুল পড়া বা টাক সমস্যাকে মেনে নিন। বিশ্বে তথা ব্যাংলাদেশে বেশিরভাগ সফল ও বিখ্যাত ব্যাক্তিদের মাথায় চুল নেই।
চুল পড়া রোগের সঠিক চিকিৎসা আবিস্কার করতে কেউ পারেনা এমন কিন্তু নয়। চুল পড়ার চিকিৎসা করতে গেলে শরীরে অন্য কোন ক্ষেত্রে আপনার মারাত্বক ক্ষতি হতে পারে। তাই চুলপড়ার চিকিৎসা না করাই শ্রেয়।

১০) ডাক্তারি চিকিৎসা বাদে চুল পড়ার সর্বোত্তর চিকিৎসা থেকে থাকলে সেটি হলো মাথা ন্যাড়া করা। আপনার চুলের গ্রোথ যতই কম হোক ন কেন, সম্পূর্ন চুল গজাতে ২ মাসের বেশি লাগবেনা।

About The Author

Number of Entries : 4058

Leave a Comment

সম্পাদক ও প্রকাশক মো: ইকবাল হোসেন
অফিস: ৯ নং সুরমা মার্কেট,৩য় তলা সিলেট।
ইমেইল-dailychironton@gmail.com
ওয়েব-www.dailychironton.com
মোবাইল-০১৭১৬-৯৬৯৯৭৮

© 2015 Powered By dailychironton.Designed by M.A.Malek

Scroll to top